আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি

✍️ লেখক: [Rodela Islam]
📖 পর্ব_০5
Golper Alo ব্লগে আপনাকে স্বাগতম, এখানে আপনি পাবেন সেরা ভালোবাসার গল্প।
👉আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি
****ঐশী::-::- তাসনীম তুমি কোথায়.....?? আমি তোমার সাথে দেখা করতে চাই। ***তাসনীম::-::- কি খবর বেবি এই সকাল সকাল দেখা করতে চাচ্ছো কেনো.....?? আমাকে না দেখে বুঝি থাকতে পারছো না। ****ঐশী::-::- তুমি বাজে কথা বন্ধ করো। খুব দরকারি কথা আছে। তাড়াতাড়ি দেখা করো সব সময় যেখানে দেখা করি আমরা। ***তাসনীম::-::- আচ্ছা আসছি আমি। তাসনীম অফিস থেকে বেড়িয়ে একটা কেফেতে যায়। সেখানে আগে থেকেয় ঐশী অপেক্ষা করছিলো। তাসনীম ঐশীর পাশে গিয়ে বসে। ***তাসনীম::-::- কি ব্যাপার এতো জরুরি তরফ কেনো....?? ****ঐশী::-::- আমি না একটা কান্ড করে ফেলেছি। ***তাসনীম::-::- কি করেছো তুমি.....?? ****ঐশী::-::- আমি না বাড়িতে তোমার কথা বলে দিয়েছি। ***তাসনীম::-::- ওহ্ এই ব্যাপার। কিইইই তুমি কি করেছো এটা.....?? *****ঐশী::-::- হ্যাঁ কি করবো এখন আমি....?? ***তাসনীম::-::- তোমার আব্বু আম্মু কি বলেছে....?? ****ঐশী::-::- আমি তোমার কথা বলেয় বেরিয়ে গেছি কি বলবে যানি না আমি। ***তাসনীম::-::- আচ্ছা আগে তাদের সাথে কথা বলো তারপর আমি তো আছি। ****ঐশী::-::- আমার ভয় করছে আমি তোমাকো হাড়াতে চাই না তাসনীম। ***তাসনীম::-::- ( ঐশীর হাত নিজের হাতের মধ্যে নিয়ে বলে ) তুমি চিন্তা করো না আমি আছি তো। ****ঐশী::-::- আমি তো তোমাকে ভরসা করেয় বসে আছি। ***তাসনীম::-::- চিন্তা করো না আছি তো। আচ্ছা কি খাবে বলো এখন আমি জানি না খেয়ে এসেছো তুমি। ****ঐশী::-::- তুমি কি করে বুঝে যাও সব কিছু....?? ***তাসনীম::-::- তোমাকে ভালোবাসি আমি তাই তোমার মুখ দেখেয় সব বুঝতে পারি। ঐশী আর কিছু বলে খাওয়া দাওয়া করে বাড়ির সামনে নামিয়ে দিয়ে যায়। ঐশীর আব্বু আম্মু তাসনীমদের ওদের বাড়িতে যেতে বলেছে। তাসনীমরা সবাই গিয়েছিলো বিয়ের কথা ঠিক হয়েছে। কাবিন করিয়ে রাখবে আগে এক বছর পরে উঠিয়ে আনবে। *******দুদিন পরে****** ******দুপুরে ***** আদি তাসনীমকে কল করে। ****আদি::-::- তাসনীম সর্বনাশ হয়ে গেছে। ***তাসনীম::-::- আতঙ্কিত কন্ঠে বলে ) কি হয়ে আদি কোনো সমস্যা.....?? ***আদি::-::- হ্যাঁ আম্মু আব্বু তোদের বাড়িতে আজ বিকেলে। ***তাসনীম::-::- হ্যাঁ তাতে কি হয়েছে...?? ***আদি::-::- আম্মু আব্বু তোর বোনের সাথে আমার বিয়ের কথা বলতে যাবে। ***তাসনীম::-::- কি...কি বলছিস কি তুই বনুর সাথে বিয়ে তাও তোর বনু তো তোকে সহ্যই করতে পারে না তাহলে...?? ***আদি::-::- আমি যানি না আব্বু আম্মুকে অনেক বুঝিয়েছি কিন্তু তারা আমার কথা বুঝতে চাচ্ছে না। ***তাসনীম::-::- আচ্ছা আন্টি আঙ্কেল আসুক আমি কথা বলে দেখবো। কিন্তু ভাই তুই আজ আসিস না তাহলে সব রাগ তোর উপর ঝারবে। ***আদি::-::- না আমি আজ আসবো না। তোর বোন রাগের বশে কি না কি করে করে বসবে কে যানে। আচ্ছা রাখছি আমি। ***তাসনীম::-::- আচ্ছা রাখ। তাসনীম ফোন রেখে নীলাদ্রির রুমে যায় গিয়ে দেখে নীলাদ্রি ঘুমিয়ে আছে তাই আর ডাকে নি ওকে। *******বিকেলে***** তাসনীম নীলাদ্রি ওরা আব্বু আম্মু সবাই বাড়িতে আছে। তাসনীম ড্রয়িং রুমে বসেছিলো। নীলাদ্রিকে কিছু বলার সাহস করে উঠতে পারে নাই তাসনীম। যা হবে পরে দেখা যাবে বলে বসে আসে। আদির আম্মু আব্বুকেও না করতে পারছে না আবার নীলাদ্রিকে কি করে সামলাবে তাও বুঝতে পারছে না। একদিকে নিজের বোন আর এক দিকে সব বিপদে আপতে যাদের পাশে পেয়েছে তা কি করবে কিছু বুঝতে পারছে না। তাই মন খারাপ করে বসে আছে। কলিং বেল বাজতেই তাসনীম গিয়ে দড়জা খুলে দেয়। ***তাসনীম::-::- আন্টি আঙ্কেল তোমরা। এসো ভেতোরে এসো। ****সালমা বেগম ::-::- তোর মা বাবা বাড়িতে আছে......?? ***তাসনীম::-::- হ্যাঁ আছে কেনো আন্টি....?? ***সালমা বেগম ::-::- তাদের ডাকতো একটু। আর নীলাদ্রি মাকেও একটু ডাক। তাসনীম শুকনো ঢোক গিয়ে বলে। ****তাসনীম::-::- আন্টি কিছু কি হয়েছে.....?? ****সালমা বেগম ::-::- আরে ভয় পাচ্ছিস কেনো কিছুই হয় নি।আমি নীলাদ্রিকে আমার আদির বউ করে নিয়ে যেতে চাই। ***তাসনীম::-::- কি বলছো কি আন্টি....?? ***সালমা বেগম ::-::- তোকে যা বললাম তাই কর আগে। তাসনীম আব্বু আম্মুকে ডেকে নিয়ে আসে কিন্তু নীলাদ্রিকে ডাকতে গিয়েও ফিরে আসে আরশীকে পাঠায় নীলাদ্রির কাছে। তাসনীমের মা বাবা এসে কুসল বিনিময় করে। ****সিফাত সিকদার::-::- আমি আপনার কাছে একটা আবদার নিয়ে এসেছিলাম ভাইজান। ***জামীল চৌধুরী ::-::- কিসের আবদার ঠিক বুঝলাম না...?? ***সিফাত সিকদার ::-::- আমি আপনার বড়ো মেয়েকে আমার আদির বউ করে নিয়ে যেতে চাই। আপনার কোনো আপত্তি নেই তো.....?? ***জামীল চৌধুরী ::-::- আমার কোন আপত্তি নেই কিন্তু আমার আপত্তি থাকলে আমি কিছু করতক পারবো না। ***সিফাত সিকদার ::-::- নীলাদ্রি মা আমরা বুঝিয়ে বলবো বিয়ের কথা তারপর ও কি বলে দেখা যাক। ***জামীল চৌধুরী ::-::- কিন্তু আপনার ছেলেকি রাজি হবে....?? ***সালমা বেগম ::-::- আমরা আমির সাথে কথা বলেছি আদি নীলাদ্রি মাকে পছন্দ করে তাই আমরা বিয়ের কথা বলতে এসেছি। নীলাদ্রি সিরি দিয়ে নামছিলো সালমা বেগম এর কথা শুনে নীলাদ্রির পা সেখানেয় থমকো যায়। পরের পর্ব পেতে ১০০ লাইক করে দিন। ১০০ লাইক না হওয়া পযন্ত গল্প দিনো না ( গল্পটা কেমন হয়েছে জানাবেন। গল্পটা ভালোলাগলে মেন আইডিতে গিয়ে লাইক কমেন্ট সেয়ার করে আসবেন। আর পরের পর্ব পেতে আইডিতে ফলো দিয়ে রাখুন। ধন্যবাদ। ) ***নীলাদ্রী::-::- আন্টি কিসের পছন্দ আর কিসের বিয়ের কথা বলছো তোমরা......?? ***সালমা বেগম ::-::- এদিকে আয় আমার পাশে এসে বস তো আগে। নীলাদ্রি সালমা বেগম এর পাশে গিয়ে বসে। ***সালমা বেগম ::-::- (নীলাদ্রির হাতের উপর নিজের হাত রেখে বলে )। আমি তোকে আমার আদির বউ করে নিয়ে যেতে চাই। ***নীলাদ্রী::-::- ( নীলাদ্রি কথা শুনে কিছুক্ষণ চুপ করে বসে থেকে বলে ) না এটা সম্ভব না। ***সিফাত সিকদার ::-::- কেনো সম্ভব নয় মা...?? ***নীলাদ্রী::-::- আমি তোমাদের ওই গুন্ডা ছেলেকে বিয়ে করতে পারবো না। ***সালমা বেগম ::-::- দেখ মা তুই আদিকে ভুল বুঝছিস ও কিন্তু খুব ভালো ছেলে। কোনো অন্যায় ছাড়া কারো গায়ে হাত দেয় না। আর তাছাড়া ও তোকে ভালোবাসে। ***নীলাদ্রী::-::- ভালোবাসুক আর যাই করুক আমি তোমাদের ছেলেকে বিয়ে করবো না এটাই শেষ কথা। ( একটু চেচিয়ে বলে ওঠে ) ***জামীল চৌধুরী ::-::- নীশা কি হচ্ছে কি চেচাচ্ছো কেনো তুমি..?? ***নীলাদ্রী::-::- আব্বু আমি যা বলার বলে দিয়েছি আর কিছু বলতে চাই না। আমি এই বিয়ে করবো না মানে করবো না। ***সামলা বেগম ::-::- ( নীলাদ্রির মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে ) দেখ মা তোকে আমরা জোড় করবো না তুই দুদিন ভেবে দেখ আগে তারপর না হয় আমাদের জানাস। তুই তো এতোদিন চিনিস আদিকে মারপিট করা ছাড়া আর কোন বাজে অব্ভাস দেখেছিস ওর মধ্যে দেখিস নি। তুই দুদিন ঠান্ডা মাথায় ভেবে চিন্তে আমাদের জানাস তারপর তুই যা বলবি তাই হবে। ***নীলাদ্রী::-::- আন্টি এখানে তো ভাবার কিছু নেই আমি তো বলেয় দিয়েছি যা বলার। ***সিফাত সিকদার ::-::- দুদিন পর তোর সিদ্ধান্তর অপেক্ষায় থাকবো আশা করি নিরাশ করবি না। আজ আসছি আমরা। সিফাত সিকদার আর সালমা বেগম চলে গেলে। নীলাদ্রি সোফায় বসেয় ফোপাঁতে থাকে। সেই লোকটা তার দু চোখের বিষ সেই লোকটাকে কি করে বিয়ে করবে সে। কি করে ভাবলো এটা। তারা চলে যাতেয় জাহানারা চৌধুরী বলে ওঠে ***জাহানারা চৌধুরী ::-::- এমনিতেই তো তোকে কেউ বিয়ে করতে চাইবে না। না পারিস কোনো কাজ করতে না আছে কোনো গুন। থাকার মধ্যে আছে শুধু রুপটা। তোর কোনো গুন নেই যেনেও একজন বিয়ে করতে চাচ্ছে আর তুই তাও না করে দিলি। ***নীলাদ্রী::-::- আমি কি পারি কি না পারি এটা আপনাকে দেখতে হবে না। আর আমার বিয়ের কথাও চিন্তা করতে হবে না। আপনি আপনার মেয়ের কথা চিন্তা করুন। ***জাহানারা চৌধুরী ::-::- আমি তো তোর ভালোর জন্যই বলছি। এই বিয়েটা করে নে। তাছাড়া আর কেউ তোকে বিয়ে করবে বলে তো মনে হয় না। ****তাসনীম::-::- আমার বোনের কথা আপনার না ভাবলেও হবে। ওর কথা ভাবার জন্য আমি আছি। তাই আপনি অজথা আমার বোনকে নিয়ে চিন্তা করবেন না। ***জাহানারা চৌধুরী ::-::- ( নেকা কান্না করে জামীল চৌধুরীকে বলে ) দেখেছো আমি খারাপ কি বলেছি আমি তো ওদের ভালোই চাই বলুন। ***নীলাদ্রী::-::- আমাদের ভালো আপনাদের কাউকে দেখতে হবে হবে। ***জামীল চৌধুরী ::-::- নীশা কিভাবে কথা বলছো তুমি তোমার মা হয় উনি এটা ভুলে যেও না। ***নীলাদ্রী::-::- আমার মা আরো নয় বছর আগে মারা গেছে আর আমার বাবা বেঁচে থেকেও নেই। তাই আমি এর থেকে ভালো ভাবে কথা বলতে পারবো না। ***জামীল চৌধুরী নীশাকে থাপ্পড় দিতে গেলে তাসনীম বোনকে নিজের কাছে নিয়ে আসে। ***তাসনীম::-::- আমার বোনকে শাসন করার কোনো অধিকার নেই আপনার আপনি শুধু নাম মাত্র বাবা তাছাড়া বাবার কোনো দ্বায়িত্ব আপনি পালন করেন নি তাই কোন অধিকার দেখাতে আসবেন না। বলে নীলাদ্রিকে নিয়ে ঘরে চলে যায়। ঘরে গিয়ে নীলাদ্রি তাসনীমকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে। ***নীলাদ্রী::-::- ( কাঁদতে কাঁদতে বলে) ভাইয়া তুমি সব যানতে তাই না তাহলে কেনো তাদের না করলে না। ***তাসনীম::-::- কাদিস না বনু আমি কিছুই যানতাম না। দুপুরে আদি কল করে বলেছে তখন যেনেছি। ***নীলাদ্রী::-::- তাহলে নিষেধ করলে বা কেনো। ***তাসনীম::-::- কারণ আমি তাদের কাছে ঋণি তাই তাদের মুখের উপর কিছু বলতে পারি নাই। তবে বনু একটা কথা তুই আদিকে বিয়ে করলে সুখি হবি। ও তোকে ভালো রাখবে। ***নীলাদ্রী::-::- ভাইয়া তুমিও সবার মতো বলছো তুমিও আমাকে বুঝলে না ঠিক আছে কাউকে বুঝতে হবে না আমাকে কাউকে না। বলে ডেসিন টেবিলের উপর রাখা সব জিনিস ছুড়ে ফেলে দেয়। ***তাসনীম::-::- বনু কি করছিস কি তুই শান্ত হ। ***নীলাদ্রী::-::- চলে যাও তুমি আমি তোমার সাথে কথা বলতে চাই না। চলে যায় তোমরা সবাই এক আমাকে কেউ ভালোবাসে না তুমিও না চলে যাও তুমি। নীলাদ্রি তাসনীমকে রুম থেকে বের করে দিয়ে দড়জা লাগিয়ে দিয়ে। ****তাসনীম::-::- বনু প্লিজ দড়জা খোল বনু। ***নীলাদ্রী::-::- তুমি চলে যাও আমাকে একা থাকতে দাও একটু। তাসনীম জানে এখন আর কিছু বলে লাভ নাই। তাই নিজের রুমে গিয়ে বসে থাকে। অন্যদিকে নীলাদ্রি চিৎকার করে কান্না করছে আর ঘরের সব জিনিস ভাঙচুর করছে। একসময় কান্না করতে করতে মাটিতে বসে পরে। ***নীলাদ্রী::-::- আর কেউ না যানুক কিন্তু ভাইয়া তো সব জানে। ভাইয়া কি করে ভাবলো আমি ওই লোকটাকে বিয়ে করবো। ভাইয়া কেনো কাউকে কিছু বললো না। ********সিকদার বাড়ি******** আদি আজ অফিস থেকে তাড়াতাড়ি চলে এসেছে। আদির আম্মু আব্বু বোন সোফায় বসে আছে। আর আদি তাদের সামনে দাড়িয়ে তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে চেষ্টা করছে কি হয়েছে। এক পরযায় আদি আর থাকতে না পেরে প্রশ্ন করে। ***আদি::-::- আম্মু কি হয়েছে তোমরা এভাবে বসে আছো কেনো। ***সিফাত সিকদার ::-::- আদি তুমি বলো তো নীলাদ্রির সামনে এমন কি কাজ করেছো যে এতো বুঝানোর পরেও তোমাকে বিয়ে করতে রাজি না। ***আদি::-::- আমি যানতাম ও রাজি হবে না। তাই তোমাদের নিষেধ করেছিলাম তোমরা তো শুনলে না। ***সিফাত সিকদার ::-::- আমি যা জিজ্ঞেস করেছি তার উত্তর দাও। ***আদি::-::- তেমন কিছু না আসলে একটু মারপিট করেতে দেখেছে তাই এমন করছে। ***সিফাত সিকদার ::-::- শুধু এই কারণে কেউ কাউকে গুন্ডা বলে না এর পেছনে অন্য কারণ আছে। ***আদি::-::- বিশ্বাস করো আব্বু আর কোনো কারণ নেই। ***সিফাত সিকদার ::-::- আমরা নীলাদ্রিকে দু দিন সময় দিয়েছি দুদিন পরে ও যা বলবে তাই হবে। ***আদি::-::- দুদিন পরে ও যদি না বলে তাহলে..? ***সালমা বেগম ::-::- না বললে আমরা এই বিয়ের ব্যাপারটা নিয়ে আর এগবো না। ***আদি::-::- আম্মু কি বলছো কি তুমি। বিয়েতো ওকে করতেয় হবে হয় আগে না হয় পরে। ***সিফাত সিকদার ::-::- তুমি কি করতে চাচ্ছ আবার.......?? ***আদি::-::- কিছু না আব্বু তোমরা চিন্তা করো না দুদিন পরে ও বিয়ের জন্য রাজি হয়ে যাবে। আর নীলাদ্রি চৌধুরী নীশাই হবে আরমান সিকদার আদির বউ। ১৫০ লাইক করে দেওয়ার অনুরোধ রইলো সবার কাছে। ( গল্পটা কেমন হয়েছে জানাবেন। গল্পটা ভালোলাগলে মেন আইডিতে গিয়ে লাইক কমেন্ট সেয়ার করে আসবেন। আর পরের পর্ব পেতে আইডিতে ফলো দিয়ে রাখুন। ধন্যবাদ। ) #চলবে
Golper Alo ব্লগে আপনাকে স্বাগতম, এখানে আপনি পাবেন সেরা ভালোবাসার গল্প।
👉 ⏪ আগের পর্ব | 👉 ⏩ পরের পর্ব
0 মন্তব্যসমূহ