আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি
✍️ লেখক: [Rodela Islam]
📖 পর্ব_০6
Golper Alo ব্লগে আপনাকে স্বাগতম, এখানে আপনি পাবেন সেরা ভালোবাসার গল্প।
👉আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি
********চৌধরী বাড়ি******* নীলাদ্রি কান্না করতে করতে ঘুমিয়ে গেছে। এদিকে রাত হয়ে গেছে ওই ঘটনার পর থেকে নীলাদ্রি আর ঘর থেকে বের হয় নি। কারো সাথে কথাও বলে নি। তাসনীম রাতের খাবার খেতে ডেকেছে কিন্তু দড়জা না খুলেয় বলেছে সে খাবে না। অনেক জোর করার পরারেও কোন কাজ হয় নি। তাই বাদ্ধ হয়ে তাসনীমকে চলে যেতে হয়েছে। বোন খায় নি বলে তাসনীমও না খেয়ে ঘরে বসে আছে। তাসনীম এর ফোন অনোবরোত রিং হয়েয় যাচ্ছে। তিন চারবার কেটে দিয়েছে কিন্তু তাতেও লাভ হচ্ছে না। একের পর এক কল করেয় যাচ্ছে। তাসনীম এবার ফোন রিসিভ করে বলে ***তাসনীম::-::- কি সমস্যা তোমার দেখছো ফোন কেটে দিচ্ছি। তাই কেনো বারবার কল করছো....?? ( রাগী কন্ঠে বলে ) ****ঐশী::-::- কি হয়েছে তোমার তুমি এভাবে কথা বলছো কেনো আমার সাথে...?? ****তাসনীম::-::- কিভাবে কথা বলেছে আমি। আমি বারবার কল কেটে দাওয়াড পরেও কেনো কল করছো। দেখছো যখন কল কেটে দিচ্ছি তার মানে এখন আমি কথা বলতে চাচ্ছি না তোমার সাথে। কেনো বিরক্ত করছো। ****ঐশী::-::- ( মন খারাপ করে বলে ) আমি তোমাকে বিরক্ত করছি তুমি এটা বলতে পারলে...?? ***তাসনীম::-::- হ্যাঁ তুমি বিরক্ত করছো আমাকে। ****ঐশী::-::- ( কাঁদো কাঁদো গলায় বলে) আচ্ছা রাখছি আমি আর কখনো বিরক্ত করবো না তোমাকে ভালো থেকো। তাসনীম ঐশীর কাঁদো কাঁদো কন্ঠ শুনে বুঝতে পারে একটু বেশিই বলে ফেলেছে। ***তাসনীম::-::- ( নরম স্বরে বলে ) সরি ঐশী রাগের মাথায় বলে ফেলেছি সরি রাগ করো না প্লিজ প্লিজ প্লিজ। ****ঐশী::-::- কি হয়েছে তোমার রেগে আছো কেনো......?? ***তাসনীম::-::- ঠিক রেগে নেই আসলে বনুকে নিয়ে একটু মন খারাপ আরকি। ****ঐশী::-::- কেনো নীলাদ্রির আবার কি হয়েছে....?? তাসনীম ঐশীকে সব কথা বলে। ****ঐশী::-::- আচ্ছা তুমি চিন্তা করো না সব ঠিক হয়ে যাবে ওকে একটু সময় দাও। ***তাসনীম::-::- হুম কিন্তু ওকে কষ্ট পেতে দেখে আমার ভালো লাগছে না রাতে খায় নি পযন্ত। আমি তো ওকে কষ্ট পেতে দেখতে পারি না। আম্মুর পরে ওই আমার ভালোথাকার কারণ। আর ওর চোখের পানি আমি সহ্য করতে পারি না। *****ঐশী::-::- আমি সব বুঝতে পারছি তুমি ওকে পরে বুঝিয়ে বলো। ***তাসনীম::-::- হুম দেখছি আমি কি করা যায়। *********সিকদার বাড়ি******** ***ওমি::-::- ভাই আসবো...?? ***আদি::-::- আপু তোকে না বলেছি আমার রুমে আসতে তোর অনুমতির দরকার নেই। ***ওমি::-::- ভাই আমি তোকে একটা কথা জিজ্ঞেস করতে এসেছি। ***আদি::-::- কি কথা আপু বল না.....?? ****ওমি::-::- সত্যি কথা বলবি কিন্তু আমাকে। ****আদি::-::- আমি তোকে কোনো দিন মিথ্যা কথা বলেছি। ***ওমি::-::- তাহলে বল তুই কি এমন করেছিস যে ও তোকে এতো অপছন্দ করে। ***আদি::-::- আব্বু আম্মুকে বলবি না কথা দে। ***ওমি::-::- আচ্ছা বলবো না এবার বল। ***আদি::-::- আসলে একদিন মারামারি করতে গিয়ে একজনকে খুব বাজে ভাবে আঘাত করেছিলাম রক্তাক্ত করেছিলাম। আর এমন কিছু দেখেছে যেটা ওর দেখা উচিৎ হয় নি। **ওমি::-::- কি এমন করেছিস যা ওর দেখা উচিৎ হয় নি। ****আদি::-::- সেটা তোরও যানা ঠিক হবে না। ***ওমি::-::-তাহলে অনেক বড় আঘটন ঘটিয়েছিস। **আদি::-::- মনে কর তাই। **ওমি::-::- কি বলছিস কি ভাই। তাহলেয় হলো নীলাদ্রিকে বিয়ে করার কথা ভুলে যা ভাই। ***আদি::-::- ভুলে যেতে পারবো না। বিয়েতো আমি ওকে করবোই এতোদিন নায়ক ছিলাম এখন না হয় ভিলেন হয়ে যাবো। আমাকে গুন্ডা বলা তাই না এবার আমি ওকে বুঝাবো গুন্ডামী কাকে বলে। ***ওমি::-::- কি করবি ভাই......?? ***আদি::-::- পরে বলবো তকে। *******পরের দিন সকালে******* তাসনীমের গুরুত্ব পূর্ণ একটা মিটিং থাকায় অফিসে চলে গেছে। বাড়িতে নীলাদ্রি আরশী আর ওর আম্মু আছে। আদি তাসনীমদের বাড়িতে এসে দড়জায় বলে দিলে আরশী গিয়ে দড়জা খুলে দেয়। ***আদি::-::- আরশী তোমার আপু কোথায়...?? *****আরশী::-::- আপু তো ঘরেয় আছে। ***আদি::-::- আচ্ছা আমি ওর সাথে দেখা করে আসছি। বলে নীলাদ্রির ঘরে চলে যায়। গিয়ে দেখে নীলাদ্রি বিছানার উপর উপুড় হয়ে শুয়ে আছে। ***আদি::-::- নীলাদ্রি আদির গলা পেয়ে ঘার ঘুরিয়ে দেখে আদি দাড়িয়ে আছে। অতিরিক্ত কান্নার ফলে নীলাদ্রির চোখ মুখ ফুলে গেছে। নীলাদ্রি উঠে বসে বলে ***নীলাদ্রী::-::- আপনি এখানে কি করছেসন.....?? ***আদি::-::- আমার তোমার সাথে কথা আছে। ***নীলাদ্রী::-::- আমি আপনার সাথে কোনো কথা বলতে চাই না। ***আদি::-::- কিন্তু আমি বলতে চাই। কাল আম্মু আব্বু বিয়ের কথা বলতে এসেছিলো তুমি না করেছো কেনো......? ***নীলাদ্রী::-::- আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই না তাই। ***আদি::-::- কিন্তু আমি চাই। তাই তোমাকে আমায় বিয়ে করতে হবে। ***নীলাদ্রী::-::- আপনি চাইলেই তো আর সব হবে না। ***আদি::-::- কে বলেছে হবে না। দেখো। আম্মু নিশ্চয়ই বলেছে আমি তোমাকে ভালোবাসি তাই তুমি না চাইলেও বিয়ে করতে হবে। হয় তো নিজের ইচ্ছেয় করবে না হয় জোড় করে। ***নীলাদ্রী::-::- আমি কোনো দিন আপনাকে বিয়ে করবো না মরে গেলেও না। ***আদি::-::- এতো তাড়াতাড়ি তো তোমাকে আমি মরতে দিবো না। তুমি যদি তোমার ভাইয়ার ভালো চাও তাহলে বিয়েতে হ্যাঁ বলে দাও। ***নীলাদ্রী::-::- মানে কি বলতে চাচ্ছেন.....?? ***আদি::-::- আমি বলতে চাচ্ছি তুমি যদি তোমার ভাইয়ার ভালো চাও তাহলে বিয়েতে হ্যাঁ বলে দাও। আর না হলে তোমার ভাইয়ার ক্ষতি হয়ে যাবে। ***নীলাদ্রী::-::- ( আতকে উঠে বলে ) কি করবেন আপনি...?? ***আদি::-::- বেশি কিছু না শুধু ওর এতো কষ্টে গড়ে তোলা বিজনেস ওর ভালোবাসা এই সব হারাতে হবে ওকে সাথে জীবনটাও। এখন তুমি যদি চাও ও এই সব কিছু হারিয়ে কষ্ট পায় তাহলে তাই হবে। আর তোমার ভাইতো এখন বাহিরে আছে কখন কি হয় কে যানে। ( গল্পটা কেমন হয়েছে জানাবেন। গল্পটা ভালোলাগলে মেন আইডিতে গিয়ে লাইক কমেন্ট সেয়ার করে আসবেন। আর পরের পর্ব পেতে আইডিতে ফলো দিয়ে রাখুন। ধন্যবাদ। ) **নীলাদ্রী::-::- ( আতকে উঠে বলে ) কি করবেন আপনি। আর আমার ভাইয়া না আপনার বন্ধু হয়। ***আদি::-::- হ্যাঁ তাতে কি হয়েছে। আমি তোমাকে পাওয়ার জন্য সব কিছু করতে পারি। তাই তুমি তাসনীম এর কোনো ক্ষতি না চাইলে আম্মুকে বলে দিয়ো তুমি বিয়ে করতে রাজি। ***নীলাদ্রী::-::- আপনি কি মানুষ.....?? ***আদি::-::- সে তোমার যা ভাবার ভাবো আমার কিছু যায় আসে না। আর হ্যাঁ তুমি ভালো করেয় যানো আমি যা বলি তাই করি। তাই যা বললাম তাই করবে। ****নীলাদ্রী::-::- আমি জানি আপনি কিছু করবেন না ভাইয়ার আমাকে ভয় দেখানোর জন্য বলছে। ****আদি::-::- বেশি কিছু করবো শুধু তোমার ভাইকে শুট করে দিবো। আমি আবার এগুলো খুব ভালো পারি তুমি তা ভালো করেয় জানো। ****নীলাদ্রী::-::- চিৎকার দিয়ে বলে না আপনি ভাইয়াকে কিছু করবেন না। ****আদি::-::- তাহলে তুমি বিয়েতে রাজি হয়ে যাও। নীলাদ্রির দুচোখ বেয়ে নোনাজল গড়িয়ে পরছে। কিছুক্ষন নিশব্দে কেদে বলে ***নীলাদ্রী::-::- আমি রাজি কিন্তু আমার কিছু শর্ত আছে। ***আদি::-::- আমি তোমার সব শর্ত মানতে রাজি কিন্তু তোমাকেও কথা দিতে হবে তুমি বিয়ে করবে আমাকে। কি শর্ত বলো...?? ***নীলাদ্রী::-::- আপনি আমার ভাইয়ার কোনো ক্ষতি করবেন না। আর বিয়েতে কোনো আয়োজন করতে পারবেন না শুধু দুই পরিবারের লোক ছাড়া আর কেউ থাকবে না। আর এই কথাটা দুই পরিবার ছাড়া কেউ জানবে না। ***আদি::-::- ঠিক আছে তাই হবে। তবে তুমি যদি আমার কথা না রাখো তাহলে আমি কি করবো তা নিজেও জানি না। আমি তাহলে আসছি এখন পরে দেখা হচ্ছে। তুমি তোমার কাজ করো। গুড বাই সুইটহার্ট। বলে আদি বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যায়। আদি বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যাওয়ার ৫ মিনিট পরে তাসনীম আসে। তাসনীম আগে নীলাদ্রির ঘরে যায়। ***তাসনীম::-::- বনু কথা বলবি না আমার সাথে....?? ***নীলাদ্রী::-::- ( কাঁদো কাঁদো হয়ে বলে ) সরি ভাইয়া। ***তাসনীম::-::- একদম কাঁদবি না তোর কান্না আমি সহ্য করতে পারি না তুই যানিস না। ***নীলাদ্রী::-::- আর কাঁদবো না। ***তাসনীম::-::- আমি আন্টিকে কল করে বলে দিচ্ছি তুই বিয়ে করবি না। ***নীলাদ্রী::-::- ( আদির বলা কথা মনে পরতেয় ফুপিয়ে কেঁদে বলে ওঠে ) না মানা করতে হবে না আমি বিয়ে করবো। ***তাসনীম::-::- তুই রাগ করে বলছিস তাই না। ***নীলাদ্রী::-::- না আমি রাগ করে বলি নাই। আমি ভেবে দেখলাম সত্যি তো উনি তো এমনি খারাপ না। ***তাসনীম::-::- আচ্ছা এসব নিয়ে পরে কথা হবে বনু আমার না খুব খিদে পেয়েছে কাল থেকে কিছু খাইনি চল আগে গিয়ে কিছু খেয়ে নেই। ***নীলাদ্রী::-::- আমার জন্য কাল থেকে না খেয়ে আছো তাই না...?? ***তাসনীম::-::- তুইও তো কাল থেকে কিছু খাসনি তাহলে তোকে রেখে আমি কি করে খাই বল। ***নীলাদ্রী::-::- সরি ভাইয়া আর এমন করবো না। ***তাসনীম::-::- আচ্ছা চল খেতে যাই। ***নীলাদ্রী::-::- তুমি যাও আমি আসছি। তাসনীম নীলাদ্রিকে নিয়ে খাওয়া শেষ করে। তাসনীম আদির আম্মু আব্বুকে কল করে বলেছে নীলাদ্রি বিয়েতে রাজি। তারা খুব খুশি হয়েছে নীলাদ্রির রাজি হওয়াতে। তারা চায় এক মাস পরে উঠিয়ে নিতে। এখানে নীলাদ্রির কিছু বলার নেই সে চায় না তারজন্য তাসনীম এর কোনো ক্ষতি হোক তাই আদির কথায় চুপ করে আছে। *******এক সপ্তাহ পরে******* এই এক সপ্তাহ নীলাদ্রি আদির সাথে দেখা করে নাই। আদি বাড়িতে এলেয় ঘরের দড়জা লাগিয়ে বসে থাকতো। আদি তাতে কিছুই বলতো না। নীলাদ্রিযে রাজি হয়েছে এতেয় অনেক বাকিটা বিয়ের পরে দেখে নেবে। আজ নীলাদ্রি ভার্সিতে গিয়েছে। একদিন মন খারাপ ছিলো তাই ভার্সিটিতে যায় নি। নীলাদ্রি নিজেকে নিজেকে বুঝিয়েছে যা ভাগ্যে আছে তাই হবে এ নিয়ে মন খারাপ করে থেকে তো লাভ নেই। তাই ঠিক করেছে আর মন খারাপ করে থাকবে না। আল্লাহ যদি ওর ভাগ্য ওই লোকটা সাথে লেখে থাকে তাহলে তো তাই হবে। ****শীতল::-::- তুই কোথায় ছিলি এতোদিন ভার্সিটিতে আসিস নি কেন। ***নীলাদ্রী::-::- তেমন কিছু না একটু অসুস্থ ছিলাম। তা তোদের কি খবর বল। ***পীয়াল::-::- আমরা তো বিন্দাস আছি। তবে তোকে খুব মিস করেছি। ***পাখি::-::- হ্যাঁ তোকে ছাড়া একটুও ভালো লাগতো না আড্ডা জমেই না তোকে ছাড়া। ***নীলাদ্রী::-::- আমি তো চলে এসেছি এবার আর বরিং লাগবে না। ***হৃদয় ::-::- শোন আজ আমি তোদের সবাইকে ফুচকা ট্রিট দিবো কি রাজি তো সবাই। সবাই এক সাথে বলে ওঠে হুম একদম। নীলাদ্রিরা ক্লাস শেষ করে ভার্সিটির বাইয়ে ফুচকার দোকানে গিয়ে ফুসকা অডার দিয়ে বসে বসে আড্ডা দিচ্ছে। কিছুক্ষণ পরে ফুসকা দিয়ে গেলে। সাবাই ফুসকা খায়। ফুসকায় ঝাল বেশি হওয়ায় নীলাদ্রির চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পরছে। নাক মুখ লাল টকটকে হয়ে গেছে টোকা দিলেয় রক্ত পরবে এমন অবস্থা। নীলাদ্রি ঝাল এমদম খেতে পারে না। কউ একজন পানির বোতল এগিয়ে দিয়ে বলে ****আদি::-::- পানিটা খেয়ে নাও। নীলাদ্রি পানির বোতল নিয়ে ঢকঢক করে পানি খেয়ে নেয় পানিটা কে দিয়েছে তা দেখারও প্রয়োজন মনে করে নাই। পানি খেয়েও যেনো ঝাল কমছে না। ***আদি::-::- ঝাল খেতে পারো না তাহলে খাও কেন....?? আদির গলার স্বর শুনে পাশে তাকিয়ে দেখে আদি দাড়িয়ে আছে। ***নীলাদ্রী::-::- আপনি এখানে.......?? ***আদি::-::- হ্যাঁ আমি ম্যাডাম আপনাকে নিতে এসেছি। ***নীলাদ্রী::-::- আমি আপনার সাথে কেন যাবো। ( এখনো চোখ দিয়ে পানি পরছে ) আদি চোখের পানি মুছে দিয়ে বলে ***আদি::-::- আমার সাথে কেনো যাবে বা কোন অধিকারে এটা আশা করি বলে দিতে হবে না। আর তুমি যদি চাও তাহলে আমি বলে দিতে পারি আবার। ***নীলাদ্রী::-::- আপনি এতো কথা বলেন কেনো। ***আদি::-::- ঠিক আছে বলবো না এবার চলো আমার সাথে। আর একটা কথা বললে আমি সবাইকে বলে দিবো তুমি আমার হবু বউ। ***নীলাদ্রী::-::- আচ্ছা যাচ্চি। অসভ্য ;বেয়াদব কথায় কথায় শুধু হুমকি দিবে। আল্লাহ কেন যে আমার ভ্যাগেয় এই লোকটাকে রাখলো কে যানে। ***আদি::-::- কি হলো ম্যাডাম চলুন। ***নীলাদ্রী ওর বন্ধুদের থেকে বিদায় নিয়ে চলে যায়। ( গল্পটা কেমন হয়েছে জানাবেন। গল্পটা ভালোলাগলে মেন পেজে গিয়ে লাইক কমেন্ট সেয়ার করে আসবেন। আর পরের পর্ব পেতে পেজটিতে ফলো দিয়ে রাখুন। ধন্যবাদ। ) #চলবে
Golper Alo ব্লগে আপনাকে স্বাগতম, এখানে আপনি পাবেন সেরা ভালোবাসার গল্প।
👉 ⏪ আগের পর্ব | 👉 ⏩ পরের পর্ব
0 মন্তব্যসমূহ