Golper Alo - ভালোবাসার গল্পের জগৎ আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি | পর্ব ০১ | রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প golper alo

Header Ads Widget

আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি | পর্ব ০১ | রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প golper alo

আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি

আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি গল্পের প্রচ্ছদ ছবি - Rodela Islam

✍️ লেখক: [Rodela Islam]

📖 পর্ব_০১

Golper Alo ব্লগে আপনাকে স্বাগতম, এখানে আপনি পাবেন সেরা ভালোবাসার গল্প।


👉আমার বেঁচে থাকার কারণ শুধু তুমি

আমি নীলাদ্রী রাস্তার পাশে দাড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছি । এমন সময় একটা গাড়ি এসে আমার থেকে দুই ইঞ্চি দূরে ব্রেক করে। আমি ভয় পেয়ে দুপা পিছিয়ে যাই।এমন কান্ডে আমার মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেলো। **নীলাদ্রী::-::- এই কেরে মানুষ মারার প্লান আছে নাকি গাড়ি চালাতে পারে না আবার এসেছে গাড়ি চালাতে আর একটু হলে তো আমাকে মেরেয় ফেলতো। এই সব লোকজনকে লাইছেন্স কেনো দেয় কে জানে। ( রাগে চেচিয়ে বলাম ) গাড়ির দড়জা খুলে বেরিয়ে আসে। একজন সুদর্শন যুবক „শ্যামলা বর্নের গায়ের রং „ উচ্চতায় ৫" ফুট ৮ ইঞ্চি „দেখতেও মাশাআল্লাহ „স্মার্ট। কালো পেন্ট „সাদা শার্ট „চোখে সানগ্লাস „চুল গুলো পরিপাটি করা„হাতে সিল্ভার রং এর ঘড়ি „কালো শু জুতা। আর এই লোকটাকে আমি খুব ভালো করে চিনি। **নীলাদ্রী::-::- আপনি...? আপনি এখানে কি করছেন.....?? **আদি::-::- হ্যাঁ ম্যাডাম আমি আপনাকে নিতে এসেছি। **নীলাদ্রী::-::- নিতে এসেছেন মানে....? আজ তো বললো ভাইয়া নিতে আসবে আমাকে। **আদি::-::- তোমার ভাইয়া একটা কাজে আটকে গেছে তাই আমাকে পাঠিয়েছে চলো গাড়িতে গিয়ে বসো। **নীলাদ্রী::-::- না.. আমি আপনার সাথে যাবো না। আমি একাই যেতে পারবো। ***আদি::-::- কেনো আমার সাথে গেলে কি হবে..?? ***নীলাদ্রী::-::- আমি আপনার মতো গুন্ডার সাথে কোথাও যেতে চাই না। ***আদি::-::- কি আমি গুন্ডা...?? ( কপাল কুচকে নীলাদ্রির দিকে তাকিয়ে বলে ) ***নীলাদ্রী::-::- হ্যাঁ আপনি গুন্ডা যেখানেই দেখি মারামারি করছে। একে ধরে মারছে তো আবার ওকে ধরে মারছে.... আর একটু আগে আমাকেও তো মারতে গিয়েছিলেন। সারাদিন শুধু গুন্ডামী করতে থাকে। ***আদি::-::- সারাদিন গুন্ডামী করলে আমার অফিস কে সামলায় তুমি....?? ***নীলাদ্রী::-::- আপনার ভুতে। আপনার সাথে থেকে থেকে আমার ভাইটাও আপনার মতো হয়ে যাচ্ছে। ***আদি::-::- হ্যাঁ তোমার ভাইতো দুধের ধোঁয়া তুলসি পাতা। ***নীলাদ্রী::-::- হ্যাঁ আমার ভাইয়া দুধের ধোঁয়া তুলসি পাতা আপনার মতো গুন্ডামী করে না। ***আদি::-::- এই মেয়ে অনেক্ষন বকবক করছো এবার গাড়িতে ওঠো আমার কাজ আছে। ***নীলাদ্রী::-::- তো আপনাকে ধরে রেখেছে কে আপনি আপনার কাজে যান। আমি একা চলে যাবো। ***আদি::-::- ভালো মেয়ের মতো গাড়িতে গিয়ে বসো তা না হলে তুলে নিয়ে যাবো। ***নীলাদ্রী::-::- সাধে কি গুন্ডা বলি আপনাকে। ***আদি::-::- গুন্ডাই যখন বলেছো তাহলে একটু গুন্ডামী না হয় করলাম কি করবে বলো নিজে যাবে নাকি...... ***নীলাদ্রী::-::- যাচ্ছি যাচ্ছি ( উফফ ভাইয়া কেনো যে এই লোকটাকে পাঠাতে গেলো ধুর ভালো লাগে না। ) ***আদি::-::- এই মেয়ে কি হলো এখনো দাড়িয়ে আছো কেনো যাও ( ধমক দিয়ে ) ধমক শুনে কিছুটা কেপে উঠলাম। পরে নিজেকে সাভাবিক করে গাড়িতে উঠে বসলাম। উনিও গাড়িতে বসে গাড়ি স্টাট দিলো। এবার আমি বরং পরিচয়টা দিয়ে দেয়। আমি নীলাদ্রী চৌধুরী নীশা। সবাই নীশা বলেয় ডাকে আমাকে। আমি এবার অনার্স ২য় বর্ষে পড়ছি। আমার পরিবারে আমি ;ভাইয়া;বাবা;আর সৎ মা ও তার আগের ঘরের একটা মেয়ে আছে। তর সাথে আমার সম্পর্ক ভালো আপন বোনের মতো। আমার মা আরো নয় বছর আগে কেন্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তারপর আমার বাবা আমাদের জন্য আমার সৎ মাকে বিয়ে করে কিন্তু আমার সৎ মা আমাদের সহ্য করতে পারে না। আর আমরাও তকে মায়ের জায়গা দিতে পারি নি। যাকগে সেসব পরে দেখা যাবে। আর এতোক্ষণ যার সাথে ঝগড়া করলাম সে হলো। আরমান সিকদার আদি বাংলাদেশের মধ্যে টপ বিজন্যাস ম্যান। সবাই এক নামে চেনে তাকে। কিন্তু তার একটা বাজে অব্ভাস হলো মারপিট করা অল্পতে রেগে যাওয়া। তাই আমি তাকে গুন্ডার উপাদি দিয়েছি। আমার ভাইয়া আর এই গুন্ডাটা হলো বন্ধু। আমি আগে থেকেয় তাকে সহ্য করতে পারিনা। তবে সে গুন্ডা টাইপের হলেও মনটা ভালো। তার বাড়ির সবাইকেয় আমার ভালো লাগে এই লোকটাকে ছাড়া। ***আদি::-::- এই নীলাদ্রী খাবে কিছু...?? ***নীলাদ্রী::-::- আমি বলেছি আমি খাবো। ***আদি::-::- আমি জিজ্ঞেস করলাম খাবে কি না..?? ***নীলাদ্রী::-::- না খাবো না দোয়া করো আমাকে বাড়ি দিয়ে আসুন তাড়াতাড়ি তাহলেই হবে। ***আদি::-::- যাচ্ছি তো। নীলাদ্রী আর কোন কথা বারায় না চুপচাপ বসে থাকে। কিছু সময় পরে গাড়ি এসে থামে চৌধুরী ম্যানসনের সামনে। নীলাদ্রি গাড়ি থেকে নেমে দাড়াতেয় তাসনীম বাড়ি থেকে বের হয়। নীলাদ্রি তাসনীমকে একবার দেখে আবার আদির দিকে তাকিয়। **তাসনীম::-::- বনু তুই চলে এসেছিস...?? ***নীলাদ্রী::-::- ভাইয়া তুমি বাড়িতে তোমার না কি মিটিং আছে তাহলে বাড়িতে কি করছো...?? ***তাসনীম::-::- কই না তো...। ***আদি::-::- তাসনীম তুই না বললি তুই ওকে আনতে যেতে পারবি না আমি যেনো ওকে নিয়ে আসি। ***তাসনীম::-::- আমিইইই....... ( আদি ইশারা করে কিছু বলে তাসনীমকে ) ***তাসনীম::-::- ওহ্ হ্যাঁ মনে পরেছে মিটিং ছিলো তবে কেন্সেল হয়ে গেছে। আচ্ছা বনু তুই ভিতরে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে কিছু খেয়ে নে আমি একটু বাইরে যাচ্ছি একটু পরে চলে আসবো। নীলাদ্রি আর কিছু না বলে বাড়িতে চলে যায়।তাসনীম আদির কাধে হাত রেখে বলে ***তাসনীম::-::- ব্যাপার কি ভাই তুই আমার বোন মিথ্যে বলেছিস কেনো...?? ***আদি::-::- তোর বোনকে যদি বলতাম আমি নিজোর ইচ্ছেতে নিতে এসেছি তাহলে কেয়ামত হয়ে গেলেও আমার সাথে আসতো না। ***তাসনীম::-::- আমার কেমন যানি সন্দেহ হচ্ছে তোকে....। তুই আবার আমার বোনের প্রেমে পরলি না তো...?? ***আদি::-::- প্রেমে পরলেও তো অসুবিধা নেই। ***তাসনীম::-::- প্রেমে পড়ে লাভ নেই আমি আমার বোনকে তোর সাথে বিয়ে দিবো না। ****আদি::-::- তোর দিতে হবে না আমি নিজ দায়িত্বে নিয়ে যাবো। ( (গল্পটা কেমন হয়েছে জানাবেন। গল্পটা ভালোলাগলে মেন পেজে গিয়ে লাইক কমেন্ট সেয়ার করে আসবেন। আর পরের পর্ব পেতে পেজটিতে ফলো দিয়ে রাখুন। ধন্যবাদ। ) নীলাদ্রি বাড়িতে ঢুকতেয় জাহানারা চৌধুরী বলে ওঠে ***জাহানারা চৌধুরী::-::- এলেন মহারানী সারাদিন খাবে„ঘুমাবে আর টই টই করে ঘুরে বেড়াবে। বাড়িতে থেকে একটু কাজ শিখবে তাও না। ***নীলাদ্রী::-::-হ্যাঁ আমি মহারানী না হলেও এবাড়ির রাজকন্যা আমি। তাই আমাকে নিয়ে আপনার মাথা না ঘামালেও চলবে আপনি আপনার মতো থাকুন আর আমাকে আমার মতো থাকতে দিন। ***জাহানারা চৌধুরী:::-::- আমি তো তোর ভালোর জন্য বলেছি আমি তো মা তোর। ***নীলাদ্রী::-::- চুপ আর একটা কথা বলবেন না আমার মা আপনি কোনো দিন হতে পারবেন না। আর আমার কতো ভালো চান তা আমি ভালো করেই যানি। যদি এতোই মা এর অধিকার দেখাতে চান তাহলে আমার জন্য খাবার রেডে করুন খেদে পেয়েছে। ****জাহানারা চৌধুরী ::-::- পারবো না আমি নিজে নিয়ে খাও। ***নীলাদ্রী::-::- এই জন্য আপনি মা হতে পারবেন না। কারণ মা হলে সারাদিন কাজ করার পরেও না করতে পারতো না। যাই হোক আপনার সাথে কথা বলার কোন ইচ্ছা নেই আমার। নীলাদ্রি নিজের রুমে চলে যায়। রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আয়নার সামনে দাড়িয়ে চুল আচরাচ্ছে তখন আরশী এসে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে বলে ***আরশী::-::- আপু তুমি কখন এসেছো আমাকে ডাকো নি কেনো....?? ***নীলাদ্রী::-::- ( আরশীর গাল টেনে দিয়ে বলে ) আমি একটু আগেয় এসেছি আর তুই ঘুমাছিলি তাই ডাকি নি। ***আরশী::-::- আপু খেয়েছো তুমি.....?? ***নীলাদ্রী::-::- না এখন খাবো। তুই খেয়েছিস....?? ****আরশী::-::- না ঘুমিয়ে পরেছিলাম স্কুল থেকে এসে। ***নীলাদ্রী::-::- আচ্ছা চল আগে খেয়ে আসি খুব খিদে পেয়েছে। ****আরশী::-::- হুম চলো আপু। আপু একটা কথা বলি..? ***নীলাদ্রী::-::- হুম বল না কি বলবি....?? ****আরশী::-::- আপু আজ তুমি আমাকে খাইয়ে দিবে...?? ***নীলাদ্রী::-::- আচ্ছা আমার ছুটকিকে আমি নিজের হাতে খাইয়ে দিবো। নীলাদ্রি আরশীকে নিয়ে খাবার খেয়ে ঘরে এসে পড়তে বসে দু বোন। *****রাতে ১১ টা**** ***তাসনীম::-::- বনু তুই এখনো ঘুমস নি কেনো..?? ***নীলাদ্রী::-::- তুমি এতো দেরি করে এলে কেনো তুমি যানো না আমি তোমার জন্য না খেয়ে বসি থাকি। ***তাসনীম::-::- একটা কাজে আটতে গিয়েছিলাম বনু সরি। ***নীলাদ্রী::-::- তুমি এই গুন্ডাটার সাথে ছিলে তাই না..?? ***তাসনীম::-::- বনু তুই ওকে ভুল বুঝতেছিস ও কিন্তু ভালো মানুষ। ***নীলাদ্রী::-::- সেটা আমি ভালোকারেয় জানি। যাই হোক তুমি ফ্রেশ হয়ে এসো আমার খিদে পেয়েছে। ***তাসনীম::-::- আচ্ছা তুই খাবার রেডি কর আমি আসছি। তাসনীম ফ্রেশ হয়ে এসে নিজেও খায় এবং নীলাদ্রিকে ও খাইয়ে দেয়। ******পরের দিন বিকেলে******* নীলাদ্রি আর আরশী দুজনে ডয়্রিং রুমে বসে টিভি দেখছিলো তখন কেও দড়জায় বেল দেয়। নীলাদ্রি গিয়ে দড়জা খুলে দেয়। দেখে একটা মেয়ে দাড়িয়ে আছে। ***নীলাদ্রী::-::- কাকে চাই......?? ***ঐশি::-::- তাসনীম বাড়িতে আছে......?? ***নীলাদ্রী::-::- হ্যাঁ আছে। কিন্তু আপনাকে ঠিক চিনলাম না ***ঐশী::-::- আমি তাসনীমের গালফ্রেন্ড। ****নীলাদ্রী::-::- আপনি ভেতরে আসুন। নীলাদ্রি ঐশীকে নিয়ে গিয়ে সফায় বসে। ***নীলাদ্রী::-::- আরশী ভাইয়াকে একটু ডেকে নিয়ে আয় তো। ****আরশী::-::- আচ্ছা আপু। ***ঐশী::-::- তুমি নীলাদ্রি তাসনীম এর বোন...? ***নীলাদ্রী::-::- জ্বি। ****ঐশী::-::- তাসনীম তোমার কথা অনেক বলে। তোমাকে অনেক ভালোবাসে তাই না..? ***নীলাদ্রী::-::- হ্যাঁ। আচ্ছা আপু ভাইয়ার সাথে তোমার কত দিনের সম্পর্ক......?? ****ঐশী::-::- এই বছর খানিক হবে। ***নীলাদ্রী::-::- ওহ্। তাসনীম নিচে এসে দেখে নীলাদ্রি ঐশীর সাথে কথা বলছে। ***তাসনীম::-::- ঐশী তুমি এখানে.....?? ****ঐশী::-::- হ্যাঁ তোমাকে সারপ্রাইজ দিতে এলাম। ***নীলাদ্রী::-::- আপু তোমরা কথা বলো আমি নাস্তার ব্যবস্থা করছি বলে সেখান থেকে চলে যায়। ***তাসনীম::-::- বনু আমার কথাটা শুনে যা। ***নীলাদ্রী::-::- তোমার সাথে পরে কথা বলছি আমি। ***তাসনীম::-::- হায় আল্লাহ আজ আমার কপালে কি আছে কে জানে। উফফ আগে কেনো যে ঐশীর কথা বলালাম না বনুকে। আল্লাহ আজকের মতো বাঁচিয়ে নাও। বিরবির করে। ****ঐশী::-::- কি বিরবির করছো তসনীম...?? আমি আসাতে খুশি হও নি তুমি....?? ***তাসনীম::-::- হ্যাঁ কেনো খুশি হবো না। তুমি আসবে আগে বলো নি কেনো এখন আমি বাড়িতে নাও থাকতে পারতাম। ****ঐশী::-::- আমি তো সারপ্রাইজ দিতে চেয়েছিলাম। ***তাসনীম::-::- সে ঠিক আছে কিন্তু বনু তোমার কথা যানতো না আর এখন তাই আমার সাথে কথা বলছে না রাগ করে আছে। ****ঐশী::-::- ওহ এই ব্যাপার আচ্ছা আমি দেখছি। নীলাদ্রি ওদের জন্য নাস্তা নিয়ে আসে। ****ঐশী::-::- আমার ননদীনি নাকি তার ভাইয়ার উপর রাগ করেছে। তুমি ওর উপর রাগ করো না আমি ওকে নিষেধ করেছিলাম বলতে তোমাকে সারপ্রাইজ দিবো বলে। প্লিজ রাগ করে থেকো না। ***নীলাদ্রী::-::- আচ্ছা। রাগ করবো না তবে একটা শর্ত আছে। ***তাসনীম::-::- কি শর্ত...?? ***নীলাদ্রী::-::- কাল আমাকে আর আরশীকে তোমরা দুজন ট্রিট দিবে আর ঘুরতে নিয়ে যাবে। ****ঐশী::-::- হ্যাঁ অবশ্যই আমার একমাত্র ননদিনী বলেছে আমরা কি না করতে পারি। ***নীলাদ্রী::-::- মনে থাকে যেনো। ***তাসনীম::-::- থাকবে খুব মনে থাকবে। তিন জনে মিলে কিছুক্ষন গল্প করে। তারপর তাসনীম ঐশীকে এগিয়ে দিয়ে আসতে যায়। ( (গল্পটা কেমন হয়েছে জানাবেন। গল্পটা ভালোলাগলে মেন পেজে গিয়ে লাইক কমেন্ট সেয়ার করে আসবেন। আর পরের পর্ব পেতে পেজটিতে ফলো দিয়ে রাখুন। ধন্যবাদ। ) #চলবে

Golper Alo ব্লগে আপনাকে স্বাগতম, এখানে আপনি পাবেন সেরা ভালোবাসার গল্প।


👉 ⏪ আগের পর্ব | 👉 ⏩ পরের পর্ব

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ